শিশু অভিনেতা
শিশুদের মধ্যে যারা অভিনয় করে তাদের শিশু অভিনেতা বলা হয়। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন শিল্পেও অনেক প্রতিভাবান শিশু অভিনেতা রয়েছে। তারা বিভিন্ন সিনেমা, টেলিভিশন নাটক এবং বিজ্ঞাপনে কাজ করে থাকে।
কিছু উল্লেখযোগ্য শিশু অভিনেতা যারা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন তাদের মধ্যে কয়েকজন হলেন:
- আদনান (মেঘের অনেক রঙ, ১৯৭৬)
- আখি আলমগীর (ভাত দে, ১৯৮৪)
- প্রার্থনা ফারদিন দীঘি (কাবুলিওয়ালা, ২০০৬; এক টাকার বউ, ২০০৮; চাচ্চু আমার চাচ্চু, ২০১০)
- মামুন (ঘেটুপুত্র কমলা, ২০১২)
- আবির হোসেন অঙ্কন (বৈষম্য, ২০১৪)
- জাররা জারিব ও প্রমিয়া রহমান (প্রার্থনা, ২০১৫)
এছাড়াও আরও অনেক শিশুশিল্পী তাদের সাবলীল অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শক হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। তাদের প্রতিভা বাংলাদেশের বিনোদন শিল্পের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করে তুলছে।
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো শিশু অভিনেতা বা তাদের কাজ সম্পর্কে জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
শিশুদের মধ্যে যারা অভিনয় করে তাদেরকে শিশু অভিনেতা বলা হয়। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পেও অনেক প্রতিভাবান শিশু অভিনেতা-অভিনেত্রী তাদের সাবলীল অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে।
কিছু উল্লেখযোগ্য শিশু অভিনেতা-অভিনেত্রী:
- প্রার্থনা ফারদিন দীঘি: "কাবুলিওয়ালা" সিনেমায় অসাধারণ অভিনয়ের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন এবং পরবর্তীতে অনেক সিনেমায় জনপ্রিয় শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করেছেন।
- আদনান: "মেঘের অনেক রঙ" সিনেমায় অভিনয়ের জন্য প্রথম শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।
- আখি আলমগীর: ১৯৮৪ সালে "ভাত দে" সিনেমায় শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে একজন জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী ও অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।
- শামীম চৌধুরী: নব্বইয়ের দশকে অনেক সিনেমায় শিশু চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পান।
- পিয়াস: "আমার আছে জল" সহ বেশ কিছু সিনেমায় ശ്രദ്ധ আকর্ষণকারী অভিনয় করেছেন।
- নঈমুর রহমান আপন: "কালো মেঘের ভেলা" সিনেমায় দূর্দান্ত অভিনয়ের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
- এছাড়াও আরো অনেক শিশুশিল্পী বিভিন্ন সময়ে তাদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন।
বর্তমানেও বেশ কিছু শিশু অভিনেতা-অভিনেত্রী সিনেমা ও টেলিভিশনে কাজ করছে এবং তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎের সম্ভাবনা রয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন