সাধারণত পিরিয়ড মিস হওয়ার অন্তত ৭ দিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা উচিত। এর কারণ হলো গর্ভধারণের পর শরীরে হিউম্যান কোরিওনিক গোনাডোট্রপিন (hCG) হরমোন তৈরি হতে শুরু করে এবং এর মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ে।
যদি আপনার মাসিক নিয়মিত থাকে, তাহলে পিরিয়ড মিস হওয়ার প্রথম দিনেই আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন। তবে, খুব তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করলে hCG-এর মাত্রা কম থাকার কারণে ভুল ফলাফল (নেগেটিভ) আসতে পারে।
যদি আপনার পিরিয়ড অনিয়মিত হয়, তাহলে শেষ সহবাসের পর কমপক্ষে ২১ দিন অপেক্ষা করা উচিত অথবা শেষ পিরিয়ডের তারিখ থেকে ৩৫-৪০ দিন পর পরীক্ষা করা উচিত।
বর্তমানে কিছু আধুনিক ও উচ্চ সংবেদনশীল প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট বাজারে পাওয়া যায় যা পিরিয়ড মিস হওয়ার কয়েক দিন আগেও গর্ভধারণ শনাক্ত করতে পারে। তবে নির্ভুল ফলাফলের জন্য পিরিয়ড মিস হওয়ার পরই পরীক্ষা করা ভালো।
সঠিক ফলাফলের জন্য মনে রাখবেন:
- সকালের প্রথম প্রস্রাব ব্যবহার করুন, কারণ তখন hCG-এর ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি থাকে।
- টেস্ট কিটের প্যাকেজে দেওয়া নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে অনুসরণ করুন।
- যদি প্রথমবার পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ আসে এবং আপনার সন্দেহ থাকে, তাহলে কয়েক দিন পর আবার পরীক্ষা করুন অথবা ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সবচেয়ে নির্ভুল ফলাফলের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া এবং রক্ত পরীক্ষা করানোই উত্তম।
সাধারণত পিরিয়ড মিস হওয়ার অন্তত ৭ দিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা উচিত। এর কারণ হলো গর্ভধারণের পর শরীরে হিউম্যান কোরিওনিক গোনাডোট্রপিন (hCG) হরমোন তৈরি হতে শুরু করে এবং এর মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ে।
যদি আপনার মাসিক নিয়মিত থাকে, তাহলে পিরিয়ড মিস হওয়ার প্রথম দিনেই আপনি প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে পারেন। তবে, খুব তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করলে hCG-এর মাত্রা কম থাকার কারণে ভুল ফলাফল (নেগেটিভ) আসতে পারে।
যদি আপনার পিরিয়ড অনিয়মিত হয়, তাহলে শেষ সহবাসের পর কমপক্ষে ২১ দিন অপেক্ষা করা উচিত অথবা শেষ পিরিয়ডের তারিখ থেকে ৩৫-৪০ দিন পর পরীক্ষা করা উচিত।
বর্তমানে কিছু আধুনিক ও উচ্চ সংবেদনশীল প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট বাজারে পাওয়া যায় যা পিরিয়ড মিস হওয়ার কয়েক দিন আগেও গর্ভধারণ শনাক্ত করতে পারে। তবে নির্ভুল ফলাফলের জন্য পিরিয়ড মিস হওয়ার পরই পরীক্ষা করা ভালো।
সঠিক ফলাফলের জন্য মনে রাখবেন:
- সকালের প্রথম প্রস্রাব ব্যবহার করুন, কারণ তখন hCG-এর ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি থাকে।
- টেস্ট কিটের প্যাকেজে দেওয়া নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে অনুসরণ করুন।
- যদি প্রথমবার পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ আসে এবং আপনার সন্দেহ থাকে, তাহলে কয়েক দিন পর আবার পরীক্ষা করুন অথবা ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সবচেয়ে নির্ভুল ফলাফলের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া এবং রক্ত পরীক্ষা করানোই উত্তম।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন