অংকের জনক হিসেবে সাধারণত **আর্কিমিডিস**-কে (Archimedes) ধরা হয়। তিনি প্রাচীন গ্রিসের একজন প্রখ্যাত গণিতবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, জ্যোতির্বিদ এবং আবিষ্কারক ছিলেন।
অংকের জনক কে
তবে গণিতের বিভিন্ন শাখার জন্য আলাদা আলাদা জনক রয়েছেন। যেমন:
* পাটিগণিতের জনক: **আর্যভট্ট**
* বীজগণিতের জনক: **আল-খوارিজমি** (Al-Khwarizmi)
* জ্যামিতির জনক: **ইউক্লিড** (Euclid)
* ত্রিকোণমিতির জনক: **হিপ্পার্কাস** (Hipparchus)
সুতরাং, যদি সাধারণভাবে অংকের জনক বলা হয়, তবে আর্কিমিডিস-এর নামই প্রথম আসে।
অংকের জনক হিসেবে সাধারণত **আর্কিমিডিস**-কে (Archimedes) ধরা হয়। তিনি একজন প্রাচীন গ্রিক গণিতবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, আবিষ্কারক এবং জ্যোতির্বিদ ছিলেন।
তবে, আধুনিক গণিতের ভিত্তি স্থাপন করেছেন এমন অনেক বিখ্যাত গণিতবিদ আছেন। যেমন:
* **আল-খাওয়ারিজমি** (Al-Khwarizmi) হলেন বীজগণিতের জনক।
* **আইজ্যাক নিউটন** (Isaac Newton) এবং **গটফ্রিড লাইবনিৎস** (Gottfried Leibniz) ক্যালকুলাসের ধারণা নিয়ে কাজ করেছেন।
এই প্রতিটি গণিতবিদই নিজ নিজ ক্ষেত্রে গণিতকে অনেক এগিয়ে নিয়ে গেছেন।
গণিত বা অংকের জনক হিসেবে সাধারণত **আর্কিমিডিস**-কে (Archimedes) গণ্য করা হয়। যদিও গণিত অনেক প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন সভ্যতা যেমন - মিশর, মেসোপটেমিয়া, ভারত ও চীনে বিকশিত হয়েছে, আর্কিমিডিস তার কাজের জন্য গণিতের ইতিহাসে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছেন।
আর্কিমিডিস ছিলেন একজন গ্রিক গণিতবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, জ্যোতির্বিদ এবং আবিষ্কারক। তিনি তৃতীয় শতাব্দীতে সাইরাকিউস-এ (Syracuse) বাস করতেন। গণিতের ক্ষেত্রে তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ অবদান হলো:
* **জ্যামিতি:** তিনি বৃত্তের ক্ষেত্রফল, গোলকের আয়তন এবং পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র আবিষ্কার করেন।
* **পাই (π) এর মান:** তিনি পাই-এর মান নির্ণয়ের একটি পদ্ধতি বের করেন, যা অনেক বছর ধরে ব্যবহৃত হয়েছে।
* **ক্যালকুলাসের ভিত্তি:** তার কিছু কাজ ক্যালকুলাসের ভিত্তি স্থাপন করে, যা পরে নিউটন এবং লিবনিজ (Newton and Leibniz) আরও উন্নত করেন।
এ কারণে, তাকে অনেক সময় 'গণিতের জনক' বা 'গণিতবিদ্যার জনক' বলা হয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন