জননীতির জনক হলেন হ্যারল্ড লাসওয়েল।
জননীতির জনক কে
জননীতিকে মূলত একটি একাডেমিক ক্ষেত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার পেছনে তার উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল। লাসওয়েল ১৯৩০-এর দশকে একটি নতুন ডিসিপ্লিন হিসেবে জননীতির বিকাশ ঘটান, যা মূলত রাজনৈতিক বিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান এবং অন্যান্য সামাজিক বিজ্ঞানের সমন্বয়ে গঠিত। তিনি জননীতি বিশ্লেষণের জন্য একটি পদ্ধতিগত কাঠামো প্রদান করেছিলেন, যা আজও এই বিষয়ে গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
জননীতির জনক হিসেবে সাধারণত হ্যারল্ড ডি. ল্যাসওয়েল (Harold D. Lasswell)-কে গণ্য করা হয়। তিনি একজন আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এবং যোগাযোগ তাত্ত্বিক ছিলেন, যিনি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে নীতি বিশ্লেষণ (policy analysis) এবং জননীতি গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তার কাজগুলো এই ক্ষেত্রটিকে একটি স্বতন্ত্র শৃঙ্খলা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছে।
জননীতির জনক হলেন হ্যারল্ড লাসওয়েল।
---
জননীতিকে একটি সুশৃঙ্খল অধ্যয়ন ক্ষেত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে তার অবদান অনস্বীকার্য। তার লেখা "পলিটিক্স: হু গেটস হোয়াট, হোয়েন, হাউ" (Politics: Who Gets What, When, How) বইটি এই বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি স্থাপন করে।
এছাড়াও, আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব রয়েছেন যারা জননীতির বিকাশে অবদান রেখেছেন, তবে লাসওয়েলকে প্রায়শই এই ক্ষেত্রের প্রতিষ্ঠাতা বা জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন