ক্ষুদ্র ঋণের জনক হলেন **মুহাম্মদ ইউনূস**
## কেন তাকে ক্ষুদ্র ঋণের জনক বলা হয়?
ক্ষুদ্র ঋণের জনক কে
মুহাম্মদ ইউনূস হলেন একজন বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ এবং সমাজসেবক। তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন, যা দরিদ্র ও নিঃস্ব মানুষদের, বিশেষত নারীদের, জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করে। এই ক্ষুদ্র ঋণ তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করে।
এই মডেলটি প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে গিয়ে দরিদ্রদের কাছে অর্থ পৌঁছানোর এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। এর ফলে বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে এটি একটি সফল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। এই কাজের জন্য তিনি ২০০৬ সালে **নোবেল শান্তি পুরস্কার** লাভ করেন।
মুহাম্মদ ইউনূস হলেন **ক্ষুদ্র ঋণের জনক**। তিনি একজন বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। ক্ষুদ্র ঋণ হলো এমন একটি ব্যাংকিং পরিষেবা যেখানে দরিদ্র উদ্যোক্তাদের জামানত ছাড়াই ছোট অংকের ঋণ দেওয়া হয়। এই ধারণাটি প্রথমে গ্রামীণ ব্যাংক শুরু করে। মুহাম্মদ ইউনূস এই কাজের জন্য ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস হলেন ক্ষুদ্র ঋণের জনক। তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন, যা ক্ষুদ্র ঋণের ধারণাকে বিশ্বে পরিচিত করে তোলে। ক্ষুদ্র ঋণ হলো এমন এক ধরনের ঋণ যা স্বল্প আয়ের মানুষকে, বিশেষ করে নারীদের, কোনো জামানত ছাড়াই দেওয়া হয় যাতে তারা নিজেদের উদ্যোগে আয় বাড়াতে পারে।
এই কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ, ড. ইউনূস এবং গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন