বাংলা ভাষায় 'ঈ' একটি দীর্ঘ স্বরবর্ণ। এটি স্বরবর্ণমালার চতুর্থ বর্ণ।
ঈ লেখা
'ঈ' দিয়ে কিছু শব্দ:
* **ঈদ:** মুসলিমদের একটি প্রধান উৎসব।
* **ঈগল:** শিকারি পাখি।
* **ঈশান:** উত্তর-পূর্ব দিক।
* **ঈর্ষা:** হিংসা বা পরশ্রীকাতরতা।
* **ঈপ্সিত:** কাঙ্ক্ষিত বা যা চাওয়া হয়েছে।
'ঈ'-এর কার চিহ্ন হলো **'ী'**, যা ব্যঞ্জনবর্ণের পরে বসে। যেমন:
* নদী (ন + দ + ী)
* শীত (শ + ী + ত)
* দীপ (দ + ী + প)
যদি আপনার 'ঈ' সম্পর্কে অন্য কোনো তথ্য জানতে চান বা অন্য কিছু লেখার প্রয়োজন হয়, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
## 'ঈ' অক্ষরটি সম্পর্কে কিছু তথ্য
'ঈ' (বড় ই) বাংলা বর্ণমালার দ্বিতীয় স্বরবর্ণ। এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য নিচে তুলে ধরা হলো:
* **উচ্চারণ:** 'ঈ' উচ্চারণটি দীর্ঘ বা টেনে করা হয়, যেমন: **ঈ**গল, **ঈ**শাণ। এর উচ্চারণ অনেকটা ইংরেজি "ea" বা "ee" এর মতো। এর সঙ্গে হ্রস্ব 'ই' (ছোট ই)-এর উচ্চারণের পার্থক্য আছে, যা দ্রুত বা সংক্ষিপ্তভাবে উচ্চারিত হয়।
* **কার চিহ্ন:** 'ঈ' বর্ণের কার চিহ্ন হলো **'ী'** (দীর্ঘ ঈ-কার)। এটি কোনো ব্যঞ্জনবর্ণের পরে বসে এবং তার উচ্চারণকে দীর্ঘ করে, যেমন: নদী (ন + দ + **ী**), সীমানা (স + **ী** + মা + না)।
* **ব্যবহার:** যেসব শব্দে দীর্ঘভাবে 'ই' উচ্চারণ হয়, সেগুলোতে 'ঈ' বা তার কার চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন:
* **ঈ**শ, **ঈ**দের চাঁদ, **ঈ**র্ষা।
* দীপ (**দী**প), শীত (**শী**ত), নীল (**নী**ল)।
* **ব্যতিক্রম:** অনেক সময় সংস্কৃত বা বিদেশি শব্দ থেকে আগত শব্দে এর ব্যবহার দেখা যায়। বাংলা বানানের নিয়মানুসারে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে হ্রস্ব 'ই' বা দীর্ঘ 'ঈ'-এর ব্যবহার ভিন্ন হতে পারে।
'ঈ' এবং 'ই' এর সঠিক ব্যবহার বাংলা ভাষার সঠিক উচ্চারণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
'ঈ' হলো বাংলা বর্ণমালার পঞ্চম স্বরবর্ণ। এটি একটি দীর্ঘ স্বর, অর্থাৎ এর উচ্চারণ কিছুটা টেনে বা দীর্ঘ করে করতে হয়।
এই বর্ণটি দিয়ে শুরু হয় এমন কিছু শব্দ:
* ঈগল (একটি পাখি)
* ঈদ (মুসলমানদের প্রধান উৎসব)
* ঈশানী (দুর্গার আরেক নাম)
* ঈশ্বরের (স্রষ্টা বা ভগবানের)
আপনি কি 'ঈ' দিয়ে আরও কিছু জানতে চান?

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন